5 Simple Techniques For sports

Wiki Article

ট্রাম্প নর্থ ও সাউথ ডাকোটা, লুইসিয়ানা, ওয়াইওমিংয়ে জিতেছেন। তিনি কানসাস ও আইওয়াতেও জিতেছেন। 

ছবির ক্যাপশান, বাবা ফ্রেড ট্রাম্পের সঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্প।

মূল নিবন্ধ: ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম রাষ্ট্রপতিত্ব

ফ্লোরিডায় নিজের প্রচার শিবিরের সদর দপ্তরে সমর্থকদের সামনে ট্রাম্প বলেন, আমেরিকা আমাদের একটি অভূতপূর্ব এবং শক্তিশালী ম্যান্ডেট দিয়েছে।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের শপথ, আওয়ামী সমর্থকদের খুশির কারণ কী?২০ জানুয়ারি ২০২৫

জো বাইডেনের কাছে ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হেরে যান মি. ট্রাম্প। যদিও এই নির্বাচনি ফলাফল মানতে অস্বীকার করেন তিনি। তার অভিযোগ, ভোটে কারচুপি করা হয়েছে তাই নির্বাচনের এই ফলাফল তিনি মানবেন না।

ট্রাম্পের অভিযোগগুলি রাজ্য নির্বাচন কর্মকর্তাদের দ্বারাও খণ্ডন করা হয়,[২৪০] এবং সুপ্রিম কোর্ট বাইডেনের জয়ী চার রাজ্যের ফলাফল বাতিলের আবেদন শুনতে অস্বীকার করে।[২৪১] ট্রাম্প ফলাফল উলটাতে রাজনৈতিক চাপ প্রয়োগ করেন, রিপাবলিকান স্থানীয় ও রাজ্য কর্মকর্তাদের,[২৪২] রিপাবলিকান আইনপ্রণেতাদের,[২৪৩] জাস্টিস ডিপার্টমেন্ট,[২৪৪] এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট পেন্সকে[২৪৫] লক্ষ্য করে ইলেক্টর প্রতিস্থাপন, জর্জিয়া কর্মকর্তাদের ভোট "খুঁজে বের করতে" বা "পুনর্গণিত" ফল ঘোষণার অনুরোধের মতো পদক্ষেপ চাপ দেন।[২৪৩] নির্বাচন-পরবর্তী সপ্তাহগুলোতে ট্রাম্প প্রকাশ্য কর্মকাণ্ড থেকে সরে যান।[২৪৬] তিনি প্রাথমিকভাবে বাইডেনের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ায় সরকারি কর্মকর্তাদের সহযোগিতা বন্ধ করেন।[২৪৭][২৪৮] তিন সপ্তাহ পর জিএসএ-র প্রশাসক বাইডেনকে নির্বাচনের "স্পষ্ট বিজয়ী" ঘোষণা করে ট্রানজিশন সম্পদ বরাদ্দের অনুমতি দেন।[২৪৯] ট্রাম্প দাবি করেন তিনি জিএসএকে ট্রানজিশন প্রক্রিয়া শুরু করার পরামর্শ দিয়েছেন, তবে আনুষ্ঠানিকভাবে পরাজয় স্বীকার করেননি।[২৫০][২৫১] ২০ জানুয়ারি বাইডেনের শপথগ্রহণে ট্রাম্প উপস্থিত হননি।[২৫২]

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে। দেশটির ৪৭তম প্রেসিডেন্ট বেছে নিতে ভোট দিচ্ছেন ভোটারেরা।

নভেম্বর ২০২০-এর নির্বাচনে বাইডেন বিজয়ী হন, ট্রাম্পের ৭৪.২ মিলিয়ন ভোট (৪৬.৮%) এর বিপরীতে তিনি ৮১.৩ মিলিয়ন ভোট (৫১.৩%) পান[২৩৩][২৩৪] এবং ইলেক্টোরাল ভোটে বাইডেন ৩০৬ বনাম ট্রাম্পের ২৩২ ভোট লাভ করেন।[২৩৫] ইলেক্টোরাল কলেজ ১৪ ডিসেম্বর বাইডেনের জয় দাপ্তরিকভাবে অনুমোদন করে।[২৩৫] নির্বাচনের পরদিন সকালে ফলাফল জানার আগেই ট্রাম্প নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করেন।[২৩৬] কয়েক দিন পর বাইডেনের জয় নিশ্চিত হলে ট্রাম্প প্রমাণ ছাড়াই নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগ তোলেন।[২৩৭] নির্বাচনী ফল উল্টানোর প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে ট্রাম্প ও তার মিত্ররা ফলাফল চ্যালেঞ্জ করে অসংখ্য মামলা দায়ের করেন, যেগুলো যুক্তি ও আইনি ভিত্তির অভাবে রাজ্য ও ফেডারেল কোর্টের কমপক্ষে ৮৬ জন বিচারক খারিজ করেন।[২৩৮][২৩৯]

ট্রাম্পের রাজনৈতিক দলীয় সদস্যপদ বারবার পরিবর্তিত হয়েছে। ১৯৮৭ সালে তিনি রিপাবলিকান পার্টির সদস্য ছিলেন, পরবর্তী ১৯৯৯ সালে নিউ ইয়র্ক রাজ্যের রিফর্ম পার্টির সদস্য হন, ২০০১ সালে ডেমোক্র্যাট[৮২] ২০০৯ সালে রিপাবলিকান, ২০১১ সালে স্বতন্ত্র এবং ২০১২ সালে পুনরায় রিপাবলিকান হন।[৮৩] ১৯৮৭ সালে ট্রাম্প তার পররাষ্ট্র নীতি এবং ফেডারেল বাজেট ঘাটতি মোকাবেলার বিষয়ে মতামত প্রকাশ করে তিনটি প্রধান পত্রিকায় পুরো পৃষ্ঠার বিজ্ঞাপন দেন।[৮৪][৮৫] তিনি স্থানীয় আসনের জন্য প্রার্থী হতে অস্বীকার করেন, কিন্তু রাষ্ট্রপতি হিসেবে লড়ার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেন।[৮৪] ১৯৮৮ সালে তিনি লি অ্যাটওয়াটারের সাথে যোগাযোগ করেন এবং রিপাবলিকান প্রার্থী জর্জ এইচ ডব্লিউ বুশের সহ-প্রার্থী হিসেবে বিবেচনা করার জন্য অনুরোধ করেন। বুশ এই অনুরোধকে "অদ্ভুত এবং অবিশ্বাস্য" বলে মন্তব্য করেন।

গত ১৩ জুলাই পেনসিলভানিয়ায় এক নির্বাচনি সমাবেশে ২০ বছর বয়সী এক বন্দুকধারী মি. ট্রাম্পকে হত্যার চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ। টমাস ম্যাথিউ ক্রুকস নামে ওই অভিযুক্ত কাছের একটা ভবনের ছাদ থেকে মি.

To perspective this video clip please help JavaScript, and take into account upgrading to an internet browser that supports HTML5 movie

ডোনাল্ড ট্রাম্পের ব্যক্তিগত জীবনে একাধিক বিতর্কিত অধ্যায় রয়েছে। একাধিকবার যৌন নির্যাতন ও বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। চলতি বছরের শুরুর দিকে দুই পৃথক জুরি রায় দেয় যে লেখিকা ই জিন ক্যারলের তার বিরুদ্ধে তোলা যৌন নিপীড়নের অভিযোগ অস্বীকার করে ডোনাল্ড ট্রাম্প ওই লেখিকার মানহানি করেছেন।

রিয়েল এস্টেট টাইকুন থেকে হোয়াইট হাউস, যে পথ পাড়ি দিয়েছিলেন ট্রাম্প

https://dailysabasbd.com/

Report this wiki page